chattolarkhabor
চট্টলার খবর - খবরের সাথে সারাক্ষণ

শীতের সবজিতে ভরপুর বাজার, দাম বাড়তি

শীত জেঁকে বসার আগে অগ্রহায়ণ মাসে পাওয়া যায় আগাম মৌসুমি সবজি। অধিক লাভের আশায় কৃষকেরা শীতকালীন এসব সবজি চাষ করে থাকেন। এবার আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলনও ভালো। এতে মৌসুমের শুরুতে বাজারে আসতে শুরু করেছে হরেক রকম শীতের সবজি। সরবরাহ ভালো থাকলেও সবজির দাম কিছুটা বাড়তি।

গতকাল বৃহস্পতিবার পাহাড়তলী বাজার ঘুরে ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এই চিত্র পাওয়া গেছে। এই দুই বাজারে শিম কেজি প্রতি ৫০-৬০ টাকা, মানভেদে বেগুন ৫০-৮০ টাকা, ওলকপি ৫০-৬০ টাকা, দেশি গাজর ৬০-৮০ টাকা, কাঁচা টমেটো ৮০-১০০ টাকা, লাল টমেটো ১০০-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মানভেদে বাজারে একটি ফুলকপি ৪০-৬০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে বাঁধাকপি ও ফুলকপির আকার ছোট হলে কমেও পাওয়া যাচ্ছে। লাউয়ের ক্ষেত্রেও তা-ই। আকার ও মানভেদে প্রতিটি লাউয়ের দাম ৪০ থেকে ৬০ টাকা। কেজি প্রতি কাঁচা মরিচের দাম ৬০-৮০ টাকা। আর পাতাসহ নতুন পেঁয়াজের প্রতিটি আঁটি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৭০ টাকায়।

আবহাওয়া ভালো থাকায় সবজির ফলন ভালো হয়েছে। এ জন্য সরবরাহ ভালো। তবে নতুন সবজি বাজারে এলে খুচরা ব্যবসায়ীরা একটু বাড়তি দামে বিক্রি করতে চান।

কাজিত দেউরী  বাজারের সবজি বিক্রেতা জাকির হোসেন বলেন, ‘বাজারে নতুন সবজি এলে দাম একটু বাড়তি থাকে। তবে এবার শীতের সবজির সরবরাহ ভালো। দাম বেশি দিন বাড়তি থাকবে না।’

এই দুই বাজারে করলা ৬০-৭০ টাকা, পটোল ৫০-৬০ টাকা এবং ঢ্যাঁড়স ও বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৭০ টাকা কেজি। এদিকে বাজারে শীতের সবজির মধ্যে তুলনামূলক কম দামে মিলছে মুলা। মানভেদে প্রতি কেজি মুলার দাম ৩০-৪০ টাকা। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ২৫-৩০ টাকায়।

বাজারে শীতের পালংশাক, মুলাশাক, লালশাক প্রতিটি বড় আঁটির দাম রাখা হচ্ছে ২০-৩০ টাকা। পুঁইশাক, ডাঁটাশাক ও লাউশাক মিলছে প্রতি আঁটি ৩০ টাকার মধ্যে। বাজারে ক্যাপসিকাম, ব্রকলি ও রেড ক্যাভেজের মতো সবজিও এসেছে। তবে এসব সবজি সাধারণের নাগালের বাইরে।

এদিকে বাজারে কমতে শুরু করেছে ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের দাম। খুচরায় প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৬০ টাকায়। মুরগির ডিমের ডজন পড়ছে ১২৫-১৩০ টাকা। বাজারে নতুন পেঁয়াজ আসতে শুরু করায় পেঁয়াজের দাম কমছে। রসুনের দামও কমতির দিকে।

পাহাড়তলী এলাকার  বাসিন্দা হাসান  বলেন, বাজারে সবজিসহ সবকিছুর দাম বেশি। তবে শীতের সবজি খেতে ভালো। কিন্তু দাম বেশি হওয়ায় কম কিনতে হচ্ছে।

রেয়াজ উদ্দিন  বাজারের সবজি বিক্রেতা মোঃ রাজু  বলেন, ‘বাজারে নতুন সবজি এলে দাম একটু বাড়তি থাকে। তবে এবার শীতের সবজির সরবরাহ ভালো। দাম বেশি দিন বাড়তি থাকবে না।’

এই দুই বাজারে করলা ৬০-৭০ টাকা, পটোল ৫০-৬০ টাকা এবং ঢ্যাঁড়স ও বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৭০ টাকা কেজি। এদিকে বাজারে শীতের সবজির মধ্যে তুলনামূলক কম দামে মিলছে মুলা। মানভেদে প্রতি কেজি মুলার দাম ৩০-৪০ টাকা। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ২৫-৩০ টাকায়।

বাজারে শীতের পালংশাক, মুলাশাক, লালশাক প্রতিটি বড় আঁটির দাম রাখা হচ্ছে ২০-৩০ টাকা। পুঁইশাক, ডাঁটাশাক ও লাউশাক মিলছে প্রতি আঁটি ৩০ টাকার মধ্যে। বাজারে ক্যাপসিকাম, ব্রকলি ও রেড ক্যাভেজের মতো সবজিও এসেছে। তবে এসব সবজি সাধারণের নাগালের বাইরে।

এদিকে বাজারে কমতে শুরু করেছে ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের দাম। খুচরায় প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৬০ টাকায়। মুরগির ডিমের ডজন পড়ছে ১২৫-১৩০ টাকা। বাজারে নতুন পেঁয়াজ আসতে শুরু করায় পেঁয়াজের দাম কমছে। রসুনের দামও কমতির দিকে।

আসকার দিঘীর এলাকার  বাসিন্দা কবির হাসান বলেন, বাজারে সবজিসহ সবকিছুর দাম বেশি। তবে শীতের সবজি খেতে ভালো। কিন্তু দাম বেশি হওয়ায় কম কিনতে হচ্ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর