আগামী ১৪ নভেম্বর উদ্বোধন হতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম নগরীর লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। শতভাগ নির্মাণকাজ শেষ না হলেও আগামী ১৪ নভেম্বর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলে যানবাহনের চাপ সামলাতে এই এক্সপ্রেসওয়ে সহায়তা করবে বলে মনে করছে বাস্তবায়নকারী সংস্থা।
এটি ব্যবহারের মাধ্যমে মাত্র ২০ মিনিটে চট্টগ্রাম শহর থেকে বিমানবন্দর পৌঁছাবে নগরবাসী। তবে দিতে হবে নির্ধারিত হারে টোল।
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৪ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা এবং কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে আসন্ন ২০২৪ সালের জুন মাসে। প্রকল্পের এখনো ১০ শতাংশ এবং প্রাত সাত মাস কাজ বাকি বাকি রেখে চলু হচ্ছে এই এক্সপ্রেসওয়ে।
প্রকল্প পরিচালক সিডিএ’র (চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) নির্বাহী প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান জানান, ১৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীর প্রকল্প উদ্বোধনের পর শাহ আমানত বিমানবন্দর থেকে টাইগারপাস অংশ খুলে দেওয়া হবে। তবে লালখান বাজার থেকে টাইগারপাস অংশের কাজ শেষ না হওয়ায় এটি খুলে দেওয়া হচ্ছে না। এখন পর্যন্ত প্রায় ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বাকি ১০ শতাংশ কাজ সমাপ্ত করা যাবে।
সাবেক মেয়র প্রয়াত এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর নামে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নামকরণের সিদ্ধান্ত নেয় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। ২০১৭ সালের ১১ জুলাই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে অনুমোদন পায় প্রকল্পটি।
মুন/চখ