chattolarkhabor
চট্টলার খবর - খবরের সাথে সারাক্ষণ

বিশ্বের আরও ৫ হাজারের বেশি মানুষের প্রাণ কেড়েছে করোনা

বিশ্বজুড়ে তাণ্ডব অব্যাহত রেখেছে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯)। গত ২৪ ঘন্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে বিশ্বের ৫ হাজার ৪০৪ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। যার ফলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৬০১ জনে।

শুক্রবার (১০ জুলাই) বাংলাদেশ সময় সকাল পর্যন্ত ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যানুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বের ২ লাখ ২২ হাজার ৮২৫ জন মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন । এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ২৩ লাখ ৭৮ হাজার ৮৫৪ জনে।

শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই আক্রান্তের সংখ্যা ৩২ লাখ ১৯ হাজার ৯৯৯। না ফেরার দেশে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮২২ জন মানুষ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংক্রমণের দেশ ব্রাজিলে আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ লাখ ৫৯ হাজার ১০৩। প্রাণহানি ৬৯ হাজার ২৫৪ জনে ঠেকেছে।

করোনা আক্রান্তের তালিকায় তিনে থাকা ভারতে সংক্রমণ ৭ লাখ ৯৫ হাজারের কাছাকাছি। প্রাণহানি দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ৬২৩ জনে।

রাশিয়ায় করোনায় সংক্রমিতের সংখ্যা ৭ লাখ ৭ হাজার ছাড়িয়েছে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১০ হাজার ৮৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

লাতিন আমেরিকার আরেক দেশ পেরুতে আক্রান্ত ৩ লাখ সাড়ে ১৬ হাজার। মৃত্যু হয়েছে ১১ হাজার ৩১৪ জন মানুষের।

চিলিতে সংক্রমণ ৩ লাখ ৬ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে ৬ হাজার ৬৮২ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা।

যুক্তরাজ্যে ২ লাখ ৮৭ হাজার ৬২১ জনের আক্রান্তে মৃতের সংখ্যা ৪৪ হাজার ৬০২ জনে ঠেকেছে।

মেক্সিকোতে আক্রান্ত ২ লাখ ৮২ হাজারের বেশি। প্রাণ গেছে ৩৩ হাজার ৫২৬ জনের।

ইরানে করোনার শিকার ২ লাখ ৫০ হাজার ৪৫৮ জন মানুষ। প্রাণহানি ঘটেছে ১২ হাজার ৩০৫ জনের।

ইউরোপে প্রথম আঘাত হানা ইতালিতে ২ লাখ ৪২ হাজারের বেশি মানুষ করোনার শিকার। এর মধ্যে পৃথিবী ছেড়েছেন ৩৪ হাজার ৯২৬ জন।

পাকিস্তানে করোনার শিকার প্রায় ২ লাখ ৪১ হাজার। মৃত্যু হয়েছে ৪ হাজার ৯৮৩ জনের।

দক্ষিণ আফ্রিকায় ২ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৭২০ জনের। সংকটাবস্থা বিবেচনা করে কয়েক লাখ কবর খুঁড়ে রাখা হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ পেয়েছে।

সৌদি আরবে এখন পর্যন্ত করোনা রোগীর সংখ্যা ২ লাখ ২৩ হাজারের বেশি। এর মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজার ১শ জন।

বাংলাদেশে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা পৌনে ২ লাখের বেশি। এর মধ্যে প্রাণহানি ঘটেছে ২ হাজার ২৩৮ জনের। আর সুস্থ হয়ে ফিরেছেন ৮৪ হাজার ৫৪৪ জন।

এই বিভাগের আরও খবর