আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বিশ্বব্যাপী প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ১৭ হাজার ৮০৬ জন মানুষ। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১ কোটি ৬৬ লাখ ৩৫ হাজার ৪৩০ জনে দাঁড়িয়েছে।
ওয়ার্ল্ডমিটারের তথ্য অনুযায়ী, গত একদিনে বিশ্বের ৪ হাজার ১৯৮ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা। এতে করে মৃতের সংখ্যা ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৮১ জনে ঠেকেছে।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ১ লাখ ৮৩ হাজার ভুক্তভোগী সুস্থ হয়েছেন। এতে করে মোট বেঁচে ফেরার সংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ ২৫ হাজার ৮৬৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় ভুক্তভোগীদের মধ্যে সবার উপরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৪ লাখ ৩৩ হাজারের বেশি। না ফেরার দেশে ১ লাখ ৫০ হাজার ৪৪৪ জন মানুষ।
ব্রাজিলে সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে ২৪ লাখ ৪৩ হাজার ৪৮০ জনে দাঁড়িয়েছে। প্রাণহানি ৮৭ হাজার ৬৭৯ জনে ঠেকেছে।
ভারতে গত একদিনেই ৪৬ হাজার মানুষের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এতে করে আক্রান্তের সংখ্যা ১৪ লাখ সাড়ে ৮২ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। প্রাণহানি ঘটেছে ৩৩ হাজার ৪৪৮ জনের।
রাশিয়ায় সংক্রমিতের সংখ্যা ৮ লাখ ১৮ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১৩ হাজার ৩৫৪ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে করোনায়।
দক্ষিণ আফ্রিকায় সংক্রমিতের সংখ্যা সাড়ে ৪ লাখ পেরিয়েছে। যেখানে এখন পর্যন্ত করোনার শিকার ৪ লাখ ৫২ হাজার ৫২৯ জন মানুষ। আর মৃত্যু হয়েছে ৭ হাজার ৬৭ জনের।
উত্তর আমেরিকার দেশ মেক্সিকোয় আক্রান্ত ৩ লাখ ৯০ হাজার পেরিয়েছে। প্রাণ গেছে ৪৩ হাজার ৬৮০ জন মানুষের।
লাতিন আমেরিকার আরেক দেশ পেরুতে আক্রান্ত ৩ লাখ ৯০ হাজার ছুঁই ছুঁই। যেখানে মৃতের সংখ্যা ১৮ হাজার ৪১৮ জন।
চিলিতে সংক্রমণ প্রায় ৩ লাখ ৪৮ হাজার। এর মধ্যে ৯ হাজার ১৮৭ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা।
যুক্তরাজ্যে সংক্রমিতের সংখ্যা ৩ লাখ ছাড়াল। যেখানে মৃত্যু হয়েছে ৪৫ হাজার ৭৫৯ জনের।
ইরানে করোনার শিকার ২ লাখ ৯৩ হাজারের বেশি মানুষ। প্রাণহানি ঘটেছে ১৫ হাজার ৯১২ জনের।
পাকিস্তানে করোনার শিকার প্রায় পৌনে ৩ লাখ মানুষ। মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ৮৪২ জনের।
সৌদি আরবে করোনা রোগীর সংখ্যা ২ লাখ ৬৯ হাজারের কাছাকাছি। এর মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজার ৭৬০ জন।
ইতালিতে ২ লাখ ৪৬ হাজারের অধিক মানুষ করোনার ভুক্তভোগী। এর মধ্যে পৃথিবী ছেড়েছেন ৩৫ হাজার ১১২ জন।
তুরস্কে করোনার ভুক্তভোগী ২ লাখ ২৭ হাজার মানুষ। যেখানে প্রাণহানি ঘটেছে ৫ হাজার ৬৩০ জনের।
বাংলাদেশে গতকাল সোমবার পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ২৬ হাজার ২২৫ জন। এর মধ্যে প্রাণহানি ঘটেছে ২ হাজার ৯৬৫ জনের। আর সুস্থ হয়ে ফিরেছেন ১ লাখ ২৫ হাজার ৬৮৩ জন মানুষ।
এমআই/