২১ সালে বাতিল হল ৪৬টি ওষুধ কোম্পানির লাইসেন্স
চট্টলা ডেস্ক: ওষুধের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণে সরকার সচেষ্ট রয়েছে। নকল-ভেজাল ওষুধ বিক্রি প্রতিরোধে সরকার কঠোর। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত ৪৬টি ওষুধ কোম্পানির উৎপাদন লাইসেন্স সাময়িক বাতিল করা হয়েছে। এরমধ্যে ১৭টি হোমিও ওষুধ কোম্পানি, চারটি হার্বাল ওষুধ কোম্পানি, ৫টি এলোপ্যাথিক, ৬টি ইউনানি ও ১৪টি আয়ুর্বেদিক ওষুধ উৎপাদনকারী কোম্পানি রয়েছে। এসব কোম্পানির সব প্রকার ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ স্থগিত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে কাজিম উদ্দিন আহম্মেদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব তথ্য জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে এসব তথ্য উত্থাপিত হয়।
মন্ত্রী বলেছেন, আর নকল ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের বিরুদ্ধে সরকার নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে মোবাইল কোর্টে এক হাজার ৭১৫টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাতে সাত কোটি ৫৮ লাখ একশ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিমের এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী নারীদের পুষ্টি পরিস্থিতির একটি চিত্র তুলে ধরেন। মন্ত্রীর দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী নারীদের অপুষ্টিজনিত কম ওজন ২০১৭-১৮ সালে ছিল ১২ শতাংশ; ২০০৭ সালে তা ৩০ শতাংশ ছিল।
এমকে/চখ