chattolarkhabor
চট্টলার খবর - খবরের সাথে সারাক্ষণ

ঋতুপর্ণার জন্মদিন আজ

ডেস্ক নিউজ: আজ ৭ নভেম্বর, ১৯৭০ সালের এ দিনে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন ঋতুপর্ণা। আজ তিনি ৫১ তে পা দিলেন।

তার অভিনয় জীবন শুরু হয়েছিল ১৯৮৯ সালে টেলিভিশনে ধারাবাহিক নাটক দিয়ে। এরপর ১৯৯২ সালে তিনি আত্মপ্রকাশ করেন সিনেমায়। নায়িকা হিসেবে চুটিয়ে কাজ করেছেন টালিউডে। লম্বা সময় ধরে কলকাতার সিনেমায় প্রসেনজিতের সঙ্গে জুটি হয়ে তিনি বাজিমাত করেছেন। পাশাপাশি বাংলাদেশেও কাজ করেছেন বহু সিনেমায়।

১৯৮৯ সালে কুশল চক্রবর্তীর বিপরীতে বাংলা ধারাবাহিক ‘শ্বেত কপোত’ দিয়ে নিজের অভিনয় জীবন শুরু করেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। এরপর তিনি আরও কয়েকটি টিভি সিরিজে অভিনয় করেন।

ঋতুপর্ণার সিনে ক্যারিয়ার শুরু হয় ১৯৯২ সালে। সিনেমার নাম ছিল ‘শ্বেত পাথরের থালা’। প্রভাত রায়ের এই সিনেমা সে বছর ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিল। তাই বলাই বাহুল্য, ঋতুপর্ণার ক্যারিয়ার একটি প্রশংসিত সিনেমা দিয়েই শুরু হয়েছিল।
ঋতুপর্ণা সাফল্যমণ্ডিত ক্যারিয়ারে দুই শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে অসংখ্য ব্যবসাসফল সিনেমা। তবে দর্শক-সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত সিনেমাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘দহন’, ‘অনুরণন’, ‘ম্যায়, মেরি পত্নী অউর ও’, ‘শ্বেত পাথরের থালা’, ‘রাজকাহিনী’, ‘দৃষ্টিকোণ’, ‘আহা রে’, ‘প্রাক্তন’, ‘বিদ্রোহিণী’, ‘মুক্তধারা’, ‘পারমিতার একদিন’, ‘বাম বাম বোলে’, ‘বেলা শেষে’, ‘৩ কন্যা’, ‘দ্য পার্সেল’, ‘লাভ খিচড়ি’, ‘অলিক সুখ’, ‘উৎসব’, ‘অ্যা টেল অব অ্যা নটী গার্ল’, ‘মুখার্জি দার বউ’, ‘আলো’, ‘তিন কাহন’, ‘ফোর চ্যাপ্টার’, ‘হাউজ অব স্টোরিজ’, ‘মোহিনী’, ‘মধু মালতী’, ‘মধুর মিলন’, ‘ডু নট ডিস্টার্ব’, ‘মহানায়িকা’, ‘চারুলতা’, ‘ভাগ্যদেবতা’ ইত্যাদি।

ঋতুপর্ণা ১০বার কালাকার অ্যাওয়ার্ড, একবার বিএফজেএ পুরস্কার ও একবার আনন্দলোক পুরস্কার পেয়েছেন।

নচ/চখ

এই বিভাগের আরও খবর