chattolarkhabor
চট্টলার খবর - খবরের সাথে সারাক্ষণ

‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধির প্রস্তাবক মুশতাক না ফেরার দেশে

নিজস্ব প্রতিবেদক : জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপাধি ‘বঙ্গবন্ধু’ নামের প্রস্তাবক রেজাউল হক চৌধুরী মুশতাক মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বুধবার (১৪ জুলাই) দিবাগত রাত পৌনে ১টায় রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। বিষয়টি তার ছেলে সাদীদ আর চৌধুরী নিশ্চিত করেছেন।

মরহুমের জানাজা নামাজ বাদ আজ মাগরিব গুলশান আজাদ মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হবে। রেজাউল হক এক ছেলে ও দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
রেজাউল হক চৌধুরী মুশতাক ১৯৬৭-৬৮ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ, ঢাকা কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬৮ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কলেজ শাখা, পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের প্যাডে ‘আজব দেশ’ শিরোনামে নিজের সারথী (ছদ্মনাম) নামে প্রথম ‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন।

এরপরই মূলত ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে শেখ মুজিবুর রহমানকে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। ওই সভায় ডাকসুর তৎকালীন ভিপি তোফায়েল আহমেদ শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করেন।

১৯৬৮ সালের ৮ আগস্ট আগরতলা মামলার ট্রায়াল চলছিল ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে বিশেষ আদালতে। ওই দিন শুধু বঙ্গবন্ধুকে দেখতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ক্যান্টনমেন্টে গিয়েছিলেন তিনি। এমন আরও অসংখ্য ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছেন রেজাউল হক চৌধুরী।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপাধি ‘বঙ্গবন্ধু’ নামের প্রস্তাবক রেজাউল হক চৌধুরী মুশতাক মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বুধবার (১৪ জুলাই) দিবাগত রাত পৌনে ১টায় রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। বিষয়টি তার ছেলে সাদীদ আর চৌধুরী নিশ্চিত করেছেন।

মরহুমের জানাজা নামাজ বাদ আজ মাগরিব গুলশান আজাদ মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হবে। রেজাউল হক এক ছেলে ও দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
রেজাউল হক চৌধুরী মুশতাক ১৯৬৭-৬৮ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ, ঢাকা কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬৮ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কলেজ শাখা, পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের প্যাডে ‘আজব দেশ’ শিরোনামে নিজের সারথী (ছদ্মনাম) নামে প্রথম ‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন।

এরপরই মূলত ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে শেখ মুজিবুর রহমানকে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। ওই সভায় ডাকসুর তৎকালীন ভিপি তোফায়েল আহমেদ শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করেন।

১৯৬৮ সালের ৮ আগস্ট আগরতলা মামলার ট্রায়াল চলছিল ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে বিশেষ আদালতে। ওই দিন শুধু বঙ্গবন্ধুকে দেখতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ক্যান্টনমেন্টে গিয়েছিলেন তিনি। এমন আরও অসংখ্য ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছেন রেজাউল হক চৌধুরী।

এসএএস/নচ

এই বিভাগের আরও খবর