চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা প্রতীক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ভোটের মাঠে নেমে পড়েছেন।
গতকাল (সোমবার) চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্য পদে ৬৮ জন প্রার্থীর প্রতীক দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী এ.টি.এম পেয়ারুল ইসলাম পেয়েছেন আনারস প্রতীক। জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির (জেএসপি) মহাসচিব নারায়ণ রক্ষিত পেয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতীক। রিটার্নিং অফিসার ও চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান তার সম্মেলন কক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বিতরণ করেন।
সদস্য পদে চার ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় চার প্রার্থীকে নির্বাচিত ঘোষণা করেন রিটার্র্নিং অফিসার। তারা হলেন, চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) ওয়ার্ডে প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী, চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) কাজী আবদুল ওহাব, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনীয়া) ওয়ার্ডে আবুল কাশেম চিশতী ও চট্টগ্রাম-১২ (আনোয়ারা ও চসিক) ওয়ার্ডে এসএম আলমগীর চৌধুরী।
সংরক্ষিত সদস্য পদে ২২ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। তারা হলেন, ১নং ওয়ার্ডে জাহান আরা নাজনীন (ফুটবল), ইয়াসমিন আক্তার কাকলী (বই), রওশন আরা বেগম (হরিণ), ইসমত আরা সুলতানা (দোয়াত-কলম) ও নার্গিস আকতার (টেবিল ঘড়ি)। ২নং ওয়ার্ডে দিলোয়ারা ইউসুফ (হরিণ), জুবাইদা ছরওয়ার চৌধুরী নিপা (ফুটবল), এডভোকেট উম্মে হাবিবা (বই)। ৩নং ওয়ার্ডে তাহমিনা আকতার চৌধুরী (হরিণ), জগদা চৌধুরী (দোয়াত-কলম), মোস্তফা রাহিলা চৌধুরী (ফুটবল)। ৪নং ওয়ার্ডে মোছাম্মৎ দিলু আরা বেগম (ফুটবল), দিলুয়ারা বেগম (বই), রেহেনা বেগম (ফেরদৌস) চৌধুরী (মাইক), সাদেজা বেগম (হরিণ), মোছাম্মৎ ফারহানা আফরীন জিনিয়া (দোয়াত-কলম)। ৫নং ওয়ার্ডে দিলোয়ারা বেগম (টেবিল ঘড়ি), রুখসানা আকতার (দোয়াত-কলম), শাহিদা আকতার জাহান (হরিণ), শিকু আরা বেগম (মাইক), তসলিমা আকতার (বই), সুরাইয়া খানম (ফুটবল)।
সাধারণ সদস্য পদে লড়বেন ৪৪ জন। তারা হলেন, ২নং ওয়ার্ডে (সীতাকুণ্ড) আ ম ম দিলসাদ (অটোরিক্সা) ও মো. শওকতুল আলম (হাতি)। ৩নং ওয়ার্ডে (সন্দ্বীপ) মো. নুরুন্নবী (ভুট্টো) (উটপাখি), মুহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান (হাতি), মো. রফিকুল ইসলাম (টিউবওয়েল), মিজানুর রহমান (বৈদ্যুতিক পাখা), সাহেদ সরওয়ার শামীম (ঘুড়ি), মো. আলাউদ্দিন (তালা), মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন (ক্রিকেট ব্যাট), কামরুল হাসান (আলাল) (অটোরিক্সা)। ৪নং ওয়ার্ডে (ফটিকছড়ি) মো. আমান উল্লা খান চৌধুরী (টিউবওয়েল) ও আখতার উদ্দিন মাহমুদ (অটোরিক্সা)। ৫নং ওয়ার্ডে (হাটহাজারী ও চসিক আংশিক) মো. আবু আলম (ক্রিকেট ব্যাট), গোলাম মোস্তফা (ঘুড়ি), জাফর আহমেদ (টিউবওয়েল), মোহাম্মদ আলমগীর (তালা), মো. নুরুল আবছার (হাতি), এইচএম আলী আবরাহা (অটোরিক্সা), মো. মনজুর হোসেন চৌধুরী (টিফিন ক্যারিয়ার), মো. এজাহার মিয়া (বৈদ্যুতিক পাখা), মো. সেলিম উদ্দিন (উটপাখি)। ৮নং ওয়ার্ডে (বোয়ালখালী ও চসিক আংশিক) মোহাম্মদ ইউনুছ (তালা) ও বোরহান উদ্দিন মো. এমরান (হাতি)। ৯নং ওয়ার্ডে (কর্ণফুলী ও চসিক আংশিক) ইসলাম আহমদ (ঘুড়ি) ও অধ্যাপক মো. রাশেদুল হাসান (তালা)। ১০নং ওয়ার্ডে (পটিয়া) মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন (অটোরিক্সা) ও দেবব্রত দাশ (তালা)। ১১নং ওয়ার্ডে (চন্দনাইশ) মো. শেখ টিপু চৌধুরী (তালা) ও আবু আহমেদ চৌধুরী (হাতি)। ১৩নং ওয়ার্ডে (বাঁশখালী) সাহাদত হোসেন চৌধুরী (হাতি), মোহাম্মদ আবদুল আজিজ চৌধুরী (বৈদ্যুতিক পাখা), কল্যাণ বড়ুয়া (ঘুড়ি), মো. হামিদ উল্লাহ (বক), মো. নুর হোছাইন (টিফিন ক্যারিয়ার), এম জিল্লুল করিম শরীফি (অটোরিক্সা), মোজাম্মেল হক সিকদার (উটপাখি), মো. নুরুল মোস্তফা সিকদার (ক্রিকেট ব্যাট), মোহাম্মদ আলমগীর করিব (টিউবওয়েল), মো. খালেকুজ্জামান (তালা)। ১৪নং ওয়ার্ডে (সাতকানিয়া) মনির আহমদ (তালা), গোলাম ফেরদৌস (হাতি) ও আবদুল আলিম (বৈদ্যুতিক পাখা)। ১৫নং ওয়ার্ডে (লোহাগাড়া) আনোয়ার কামাল (অটোরিক্সা) ও মোহাম্মদ এরফানুল করিম চৌধুরী (ঘুড়ি)।